বড় মুখর হলেন প্রভু।
তাঁকে কত নিরস্ত করা!
তিনি আলাপমুখর তবু।
তাঁর এটাই বোধহয় খেলা।
এই কুস্তিছন্দ, আড়লয়,
না’তো এমন সন্ধ্যাবেলা
কেউ সৃষ্টিকল্পে বার হয়!
তাঁকে গীতচ্যুত করলে
শেষে নিজের ভাগেই কমতি,
তাই অপেক্ষমান অন্তিম।
তিনি আলতোকণ্ঠে ধরলেন
মালকোষ যে মুহূর্তে –
সব স্তব্ধ স্বতঃস্ফূর্তে।
সে কি মুগ্ধে, নাকি ত্রস্তে, সে কে বলবে?
তিনি জবরদস্তি স্রষ্টা –
যেন ধ্যাষ্টামোর মতন।
তাঁর গোঁয়ার-গীতি অনির্বাপ্ত –
অক্লান্তগুঞ্জন।